১২ টন পানি নিয়ে উড়বে, বিশ্বের বৃহত্তম উভচর বিমান আনছে চীন

অনলাইন ডেস্ক: ১২ টন পানি বহনের সক্ষমতা নিয়ে আকাশে ওড়ার জন্য প্রস্তুত চীনের তৈরি বিশ্বের বৃহত্তম বেসামরিক উভচর বিমান এজি৬০০। নিজস্ব প্রযুক্তিতে নির্মিত এই বিমানটি সম্প্রতি পার্শ্বীয় বাতাসে উড্ডয়ন ও অবতরণের কঠিন পরীক্ষায় সফলতা অর্জন করেছে।
Advertisement
অগ্নিনির্বাপণ থেকে শুরু করে বন সংরক্ষণসহ নানা জরুরি অভিযানে ব্যবহারের লক্ষ্যে নির্মিত এই বিমান এখন চীনের বিমান চলাচল কর্তৃপক্ষের আনুষ্ঠানিক অনুমোদনও পেয়ে গেছে। এ তথ্য জানিয়েছে চীনের বিমান শিল্প কর্পোরেশন।
সোমবার (১৩ মে) এক প্রতিবেদনে এ খবর দিয়েছে জিও নিউজ।
চীনের এই শীর্ষস্থানীয় বিমান প্রস্তুতকারী সংস্থা জানায়, পার্শ্বীয় বাতাসে সফল ফ্লাইট পরীক্ষা এজি৬০০ বিমানের জটিল পরিবেশে অভিযোজনক্ষমতা আরও বৃদ্ধি করবে এবং এর পরিচালন ও প্রয়োগ ক্ষেত্রের পরিসর বিস্তৃত করবে।
বিমান চলাচলের সময় শক্তিশালী পার্শ্বীয় বাতাস একটি অনিবার্য আবহাওয়াজনিত পরিস্থিতি। এ ধরনের বাতাসের সম্মুখীন হলে উড্ডয়ন ও অবতরণ কঠিন হয়ে পড়ে এবং যান্ত্রিক ত্রুটির ঝুঁকি বেড়ে যায়।
প্রতিবেদনে বলা হয়েছে, সম্প্রতি উত্তর চীনের অভ্যন্তরীণ মঙ্গোলিয়া স্বায়ত্তশাসিত অঞ্চলের জিলিনহট এলাকায় দুটি এজি৬০০ বিমান পার্শ্বীয় বাতাসে কমপ্লায়েন্স ফ্লাইট পরীক্ষায় অংশ নেয়।
সংস্থাটি জানিয়েছে, এই পরীক্ষাগুলোর ফলাফল প্রত্যাশিত মানদণ্ড পূরণ করেছে, যা প্রমাণ করে যে এজি৬০০ বিমানটি শক্তিশালী পার্শ্বীয় বাতাসেও নিরাপদ ও নির্ভরযোগ্যভাবে পরিচালিত হতে পারে।
বিমানটির বায়ু গ্রহণ ব্যবস্থা ইতোমধ্যেই কমপ্লায়েন্স ফ্লাইট পরীক্ষায় উত্তীর্ণ হয়েছে এবং জিলিনহটে আরও কয়েকটি স্থলভিত্তিক পরীক্ষা সম্পন্ন হয়েছে।
এই পরীক্ষার পর একটি এজি৬০০ বিমান উত্তর-পূর্ব চীনের হেইলুংজিয়াং প্রদেশের জিয়াগেদাকি এলাকার একটি বিমানবন্দরে ফেরি ফ্লাইটে গমন করেছে। সেখানে এটি একটি বন সংরক্ষণসংক্রান্ত বৈজ্ঞানিক গবেষণামূলক মিশনে কাজ করবে বলে নির্মাতা প্রতিষ্ঠান জানিয়েছে।
বিমানটি চীনের বেসামরিক বিমান চলাচল প্রশাসনের কাছ থেকে টাইপ সার্টিফিকেট লাভ করেছে, যা এর সফল উন্নয়ন ও বাজারে প্রবেশের আনুষ্ঠানিক অনুমোদন নির্দেশ করে।১২ টন পানি বহনের সক্ষমতা নিয়ে আকাশে ওড়ার জন্য প্রস্তুত চীনের তৈরি বিশ্বের বৃহত্তম বেসামরিক উভচর বিমান এজি৬০০। নিজস্ব প্রযুক্তিতে নির্মিত এই বিমানটি সম্প্রতি পার্শ্বীয় বাতাসে উড্ডয়ন ও অবতরণের কঠিন পরীক্ষায় সফলতা অর্জন করেছে।
অগ্নিনির্বাপণ থেকে শুরু করে বন সংরক্ষণসহ নানা জরুরি অভিযানে ব্যবহারের লক্ষ্যে নির্মিত এই বিমান এখন চীনের বিমান চলাচল কর্তৃপক্ষের আনুষ্ঠানিক অনুমোদনও পেয়ে গেছে। এ তথ্য জানিয়েছে চীনের বিমান শিল্প কর্পোরেশন।
সোমবার (১৩ মে) এক প্রতিবেদনে এ খবর দিয়েছে জিও নিউজ।
চীনের এই শীর্ষস্থানীয় বিমান প্রস্তুতকারী সংস্থা জানায়, পার্শ্বীয় বাতাসে সফল ফ্লাইট পরীক্ষা এজি৬০০ বিমানের জটিল পরিবেশে অভিযোজনক্ষমতা আরও বৃদ্ধি করবে এবং এর পরিচালন ও প্রয়োগ ক্ষেত্রের পরিসর বিস্তৃত করবে।
বিমান চলাচলের সময় শক্তিশালী পার্শ্বীয় বাতাস একটি অনিবার্য আবহাওয়াজনিত পরিস্থিতি। এ ধরনের বাতাসের সম্মুখীন হলে উড্ডয়ন ও অবতরণ কঠিন হয়ে পড়ে এবং যান্ত্রিক ত্রুটির ঝুঁকি বেড়ে যায়।
প্রতিবেদনে বলা হয়েছে, সম্প্রতি উত্তর চীনের অভ্যন্তরীণ মঙ্গোলিয়া স্বায়ত্তশাসিত অঞ্চলের জিলিনহট এলাকায় দুটি এজি৬০০ বিমান পার্শ্বীয় বাতাসে কমপ্লায়েন্স ফ্লাইট পরীক্ষায় অংশ নেয়।
সংস্থাটি জানিয়েছে, এই পরীক্ষাগুলোর ফলাফল প্রত্যাশিত মানদণ্ড পূরণ করেছে, যা প্রমাণ করে যে এজি৬০০ বিমানটি শক্তিশালী পার্শ্বীয় বাতাসেও নিরাপদ ও নির্ভরযোগ্যভাবে পরিচালিত হতে পারে।
বিমানটির বায়ু গ্রহণ ব্যবস্থা ইতোমধ্যেই কমপ্লায়েন্স ফ্লাইট পরীক্ষায় উত্তীর্ণ হয়েছে এবং জিলিনহটে আরও কয়েকটি স্থলভিত্তিক পরীক্ষা সম্পন্ন হয়েছে।
এই পরীক্ষার পর একটি এজি৬০০ বিমান উত্তর-পূর্ব চীনের হেইলুংজিয়াং প্রদেশের জিয়াগেদাকি এলাকার একটি বিমানবন্দরে ফেরি ফ্লাইটে গমন করেছে। সেখানে এটি একটি বন সংরক্ষণসংক্রান্ত বৈজ্ঞানিক গবেষণামূলক মিশনে কাজ করবে বলে নির্মাতা প্রতিষ্ঠান জানিয়েছে।
বিমানটি চীনের বেসামরিক বিমান চলাচল প্রশাসনের কাছ থেকে টাইপ সার্টিফিকেট লাভ করেছে, যা এর সফল উন্নয়ন ও বাজারে প্রবেশের আনুষ্ঠানিক অনুমোদন নির্দেশ করে।