১ বছর নয়, ২ মাস ১৭ দিনেই চালু মিরপুর-১০ স্টেশন
অনলাইন ডেস্ক: ১ বছর নয়, ২ মাস ১৭ দিনেই চালু হলো মেট্রোরেলের মিরপুর-১০ স্টেশন। আজ মঙ্গলবার সকাল থেকেই স্টেশনটি থেকে যাতায়াত করতে পারছেন যাত্রীরা।
এর আগে গতকাল সোমবার দুপুরে রাজধানীর উত্তরায় ঢাকা ম্যাস ট্রানজিট কোম্পানি লিমিটেডের (ডিএমটিসিএল) প্রধান কার্যালয়ে আয়োজিত এক সংবাদ সম্মেলনে এ স্টেশন চালুর বিষয়টি জানান প্রতিষ্ঠানটির ব্যবস্থাপনা পরিচালক মোহাম্মদ আবদুর রউফ।
মেট্রোরেলের বিবরণ অনুযায়ী, শিক্ষার্থীদের বৈষম্যবিরোধী আন্দোলনের ডাকা ‘কমপ্লিট শাটডাউন’ কর্মসূচি চলাকালে ১৯ জুলাই সন্ধ্যায় মিরপুর-১০ ও কাজীপাড়া স্টেশনে ভাঙচুর চালায় দুর্বৃত্তরা। তারা স্টেশনের টিকিট ভেন্ডিং মেশিন, মূল স্টেশনে যাত্রী প্রবেশের পাঞ্চ মেশিনসহ সবকিছু ভাঙচুর করে। ফলে কর্তৃপক্ষ ৩৭ দিন দুটি স্টেশন বন্ধ রাখতে বাধ্য হয়।
সংশ্লিষ্ট কর্মকর্তারা জানিয়েছেন, মিরপুর-১০ নম্বর স্টেশনে যন্ত্র থেকে টিকিট স্বয়ংক্রিয়ভাবে বের হচ্ছে কি না, ভাড়া পরিশোধ করে প্রবেশ ও বের হওয়ার গেটগুলো খুলছে কি না, স্টেশনে এসে জায়গামতো ট্রেনের দরজা খুলছে কি না, এসব বিষয় পরীক্ষা করা হয় গত বৃহস্পতিবার। এ ছাড়া ওই দিন স্টেশনে থাকা ইলেকট্রনিক পর্দায় ট্রেন আসার তথ্য সঠিকভাবে দেখা যায় কি না এবং ট্রেনের তথ্যের অডিও ঘোষণা সঠিকভাবে প্রচারিত হচ্ছে কি না, তা পরীক্ষা করা হয়। পরীক্ষা সফল হওয়ায় স্টেশনটি চালু করার সিদ্ধান্ত হয়।
২৫ আগস্ট থেকে মেট্রোরেল চলাচল শুরু হলেও ক্ষতিগ্রস্ত কাজীপাড়া ও মিরপুর-১০ দুটি স্টেশন বন্ধ ছিল। পরে কর্তৃপক্ষ কাজীপাড়া স্টেশনটি স্বল্প খরচে মেরামত করে ২০ সেপ্টেম্বর পুনরায়া চালু করে।
উল্লেখ্য, মিরপুর-১০ নম্বর স্টেশনে হামলার ঘটনার পর বিগত আওয়ামী লীগ সরকারের সড়ক পরিবহন ও সেতুমন্ত্রী ওবায়দুল কাদের পরিদর্শনে গিয়ে বলেছিলেন, ‘এক বছরেও মেট্রো স্টেশনগুলো চালু করা সম্ভব হবে না।’
মিরপুর-১০ নম্বর মেট্রো স্টেশন চালু হচ্ছে কাল
জুলাই গণঅভ্যুত্থানের সময় দেওয়া আগুনে ক্ষতিগ্রস্ত মিরপুর-১০ নম্বর মেট্রো স্টেশন দীর্ঘ ৮৮ দিন বন্ধ থাকার পর আগামীকাল মঙ্গলবার পুনরায় চালু হতে যাচ্ছে। আজ সোমবার দুপুরে রাজধানীর উত্তরায় মেট্রোরেল পরিচালনাকারী প্রতিষ্ঠান ঢাকা ম্যাস ট্রানজিট কোম্পানি লিমিটেডের (ডিএমটিসিএল) প্রধান কার্যালয়ে আয়োজিত এক সংবাদ সম্মেলনে এ তথ্য জানান প্রতিষ্ঠানটির ব্যবস্থাপনা পরিচালক (এমডি) মোহাম্মদ আবদুর রউফ।
সংবাদ সম্মেলনে বলা হয়, মেট্রোরেলের মিরপুর-১০ স্টেশনের প্রয়োজনীয় মেরামত ও পরীক্ষা-নিরীক্ষার কাজ শেষ হয়েছে। প্রস্তুত করা হয়েছে ক্ষতিগ্রস্ত টিকিট কাটার মেশিন, ইলেকট্রনিক সরঞ্জামসহ পুরো অবকাঠামো।
এর আগে গত শনিবার ডিএমটিসিএল এমডি মোহাম্মদ আবদুর রউফ মেট্রোরেলের মিরপুর-১০ নম্বর স্টেশন চালুর বিষয়ে বলেছিলেন, ‘নিরাপত্তা নিশ্চিতে যে বিষয়গুলো দরকার, তা দেখছি। বিষয়গুলো সচিব থেকে উপদেষ্টাকে জানানো হয়েছে। আশা করছি খুব শিগগির চালু করে দিতে পারব।’
উল্লেখ্য, বৈষম্যবিরাধী ছাত্র-জনতার আন্দোলনের সময় গত ১৯ জুলাই ভাঙচুর ও হামলায় ক্ষতিগ্রস্ত হয় মেট্রোরেলের মিরপুর-১০ স্টেশনটি। ওই দিন থেকে বন্ধ রয়েছে স্টেশনটি।
হামলার পর সাবেক সড়ক পরিবহন ও সেতুমন্ত্রী ওবায়দুল কাদের পরিদর্শনে গিয়ে জানিয়েছিলেন, স্টেশনটি চালু করতে এক বছরের বেশি সময় লাগবে। তবে ২ মাস ১৭ দিন পর আগামীকাল চালু হচ্ছে মেট্রোরেল মিরপুর-১০ স্টেশন।
এদিকে, আন্দোলনে ভাঙচুরের শিকার হয়ে একই দিন থেকে বন্ধ ছিল মেট্রোরেলের কাজীপাড়া স্টেশন। সংস্কার শেষে ২৬ দিন পর তা চালু করা হয়।
মিরপুর-১০ স্টেশনমেট্রোরেলডিএমটিসিএলডিএমটিসিএল এমডিমোহাম্মদ আবদুর রউফবৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলন
মেট্রোরেলের মিরপুর-১০ স্টেশন চালু কবে, জানাল ডিএমটিসিএল
চলতি অক্টোবর থেকেই মেট্রোরেলের মিরপুর-১০ স্টেশনটি চালু হতে পারে বলে জানিয়েছে ঢাকা ম্যাস ট্রানজিট কোম্পানি লিমিটেড (ডিএমটিসিএল)। আজ বুধবার ডিএমটিসিএল সূত্রে এ তথ্য জানা গেছে।
প্রতিষ্ঠানটি জানিয়েছে, বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলন চলাকালে দুর্বৃত্তদের হামলায় মিরপুর-১০ স্টেশনটি ব্যাপক ক্ষতিগ্রস্ত হয়। স্টেশনটির কন্ট্রোলরুম, ডিসপ্লে, ক্যামেরা টিভিএম, প্যাসেঞ্জার গেটসহ প্রায় সব যন্ত্রপাতি ব্যাপক ক্ষতিগ্রস্ত হয়। এসব যন্ত্রপাতির সিস্টেম ও ডিজাইন নির্মাণকারী প্রতিষ্ঠানের নিজস্ব। ফলে অন্য কোম্পানির কাছে এসব কিনতে পাওয়া যায় না। তাই যেসব স্টেশনে অপেক্ষাকৃত কম যাত্রীর চাপ আছে সেসব স্টেশন থেকে কিছু যন্ত্রপাতি এনে সমন্বয় করে মিরপুর-১০ স্টেশন চালু করা হবে। সেই সঙ্গে ট্রেনিং সেন্টার থেকেই আপাতত কিছু যন্ত্রাংশ আনা হবে। এতে আপাতত খরচও কম হচ্ছে আবার যাত্রীরাও দ্রুত স্টেশনের সেবা পাবে।
এ বিষয়ে ডিএমটিসিএলের ব্যবস্থাপনা পরিচালক (চলতি দায়িত্ব) মোহাম্মদ আবদুর রউফ বলেন, ‘সড়ক উপদেষ্টার নির্দেশনা রয়েছে মিরপুর-১০ স্টেশনটি দ্রুত চালুর। এখন স্টেশনের কাজ চলছে। দ্রুতই সেটা চালু করে দেওয়া হবে যাতে যাত্রীরা অল্প সময়ের মধ্যে এটি ব্যবহার করতে পারেন। এই স্টেশনটিও কম খরচে চালু করার চেষ্টা করা হচ্ছে।’
মেট্রোরেলমিরপুর-১০ স্টেশনডিএমটিসিএল
জাতীয় স্মৃতিসৌধ পর্যন্ত মেট্রোরেল চেয়ে প্রধান উপদেষ্টার কাছে আবেদন
মেট্রোরেলের এমআরটি-৬ প্রকল্প সাভার নবীনগর জাতীয় স্মৃতিসৌধ পর্যন্ত সম্প্রসারণ চেয়ে অন্তর্বর্তীকালীন সরকারের প্রধান উপদেষ্টা, সড়ক পরিবহন ও সেতু উপদেষ্টা এবং সংশ্লিষ্ট মন্ত্রণালয়ের সিনিয়র সচিবের কাছে আবেদন করা হয়েছে। আজ মঙ্গলবার এ আবেদন করেন সাভার নাগরিক কমিটির সমন্বয়ক মো. কামরুজ্জামান খান।
লিখিত আবেদনে কামরুজ্জামান খান সাভার-আশুলিয়ার জনসংখ্যা এবং প্রাতিষ্ঠানিক কার্যক্রম তুলে ধরেন। এসব বিবেচনায় নিয়ে এমআরটি-৬ প্রকল্পে (রাজধানী ভাটারা থেকে সাভারের হেমায়েতপুর) মেট্রোরেলের লাইন পুনর্বিন্যাস করে সাভারের নবীনগর জাতীয় স্মৃতিসৌধ পর্যন্ত করার দাবি জানান। সেখানে ডিপো করার উপযুক্ত জমি রয়েছে বলেও আবেদনে উল্লেখ করেছেন তিনি।
তিনি বলেন, সাভারে পৌরসভা, মেডিকেল কলেজ হাসপাতাল, সিআরপি, রেডিও কলোনিসহ গুরুত্বপূর্ণ অনেক স্থাপনা রয়েছে। এসব এলাকায় কয়েক লাখ মানুষের বসবাস। সাভার পৌর এলাকার বাইরে মিলিটারি ফার্ম, বিপিএটিসি, জাহাঙ্গীরনগর বিশ্ববিদ্যালয়, যুব উন্নয়ন কেন্দ্র, সরকারি দুগ্ধ খামার, সেনাবাহিনীর নবম পদাতিক ডিভিশন, ডিওএইচএস, জাতীয় স্মৃতিসৌধ, ঢাকা রপ্তানি প্রক্রিয়াকরণ অঞ্চল (ডিইপিজেড), বিকেএসপিসহ অনেক গুরুত্বপূর্ণ প্রতিষ্ঠান রয়েছে। আছে কয়েক হাজার তৈরি পোশাক কারখানা।
আবেদনে কামরুজ্জামান খান বলেন, সাভার-আশুলিয়ায় বসবাস করেন এক কোটির অধিক মানুষ। ভোটার সংখ্যা বিবেচনায় দেশের অন্যতম বৃহৎ নির্বাচনী এলাকা ঢাকা-১৯ (সাভার-আশুলিয়া)। এই উপজেলায় তিনটি নির্বাচনী আসন অন্তর্ভুক্ত (ঢাকা-১৯, ঢাকা-২, ঢাকা-১৪)। এখান থেকে প্রতিদিন কয়েক হাজার মানুষ কাজের প্রয়োজনে সড়ক পথে ঢাকায় যাতায়াত করেন দুর্ভোগ সঙ্গী করে। এতে অনেক গণপরিবহন ও ব্যক্তিগত বাহন ঢাকায় ঢুকে রাস্তায় চাপ সৃষ্টি করে।
তিনি বলেন, এসব বিষয় বিবেচনা না করে এবং জনস্বার্থ গুরুত্ব না দিয়ে মেট্রোরেল প্রকল্প হাতে নেওয়া হয়েছে। এমআরটি-৬ প্রকল্প সাভার হেমায়েতপুর থেকে সম্প্রসারণ করে নবীনগর জাতীয় স্মৃতিসৌধ পর্যন্ত করা হলে উল্লেখিত এলাকার সর্বসাধারণ সুফল পাবে। পাশাপাশি ধামরাই উপজেলার বাসিন্দারাও উপকৃত হবে।
মেট্রোরেলজাতীয় স্মৃতিসৌধসাভারনবীনগরপ্রধান উপদেষ্টাসড়ক পরিবহন ও সেতু উপদেষ্টাআবেদন
সরকার পরিবর্তনে আয় বেড়েছে মেট্রোরেলের
যানজটের শহর ঢাকায় জনজীবনে অনেকখানি স্বস্তি এনে দিয়েছে মেট্রোরেল। রাজধানীবাসীর দৈনন্দিন জীবনে বাড়িয়েছে গতি, কমিয়েছে ভোগান্তি। ২০২২ সালের ২৮ ডিসেম্বর মেট্রোরেলের উত্তরা উত্তর হতে আগারগাঁও পর্যন্ত অংশ এবং গত বছরের ৪ নভেম্বর আগারগাঁও থেকে মতিঝিল পর্যন্ত অংশ চালু হয়। আর তারপর থেকেই পুরোদমেই যাত্রীসেবা দিয়ে চলছে রাজধানীবাসীর স্বস্তির এই বাহন।
গত বৃহস্পতিবার ঢাকা ম্যাস ট্রানজিট কোম্পানি লিমিটেডের (ডিএসটিসিএল) প্রধান কার্যালয়ে আয়োজিত কনফারেন্সে সংস্থাটির ব্যবস্থাপনা পরিচালক মোহাম্মদ আবদুর রউফ জানান, চলতি সেপ্টেম্বর মাসের প্রথম ১৮ দিনে ৪৯ লাখ ৯ হাজার ৪৯ জন যাত্রী মেট্রোরেলে ভ্রমণ করেছে। এতে মেট্রোরেল কর্তৃপক্ষের আয় হয়েছে ২০ কোটি ৬৭ লাখ ৩ হাজার ৫৯১ টাকা।
তিনি জানান, এর মধ্যে ২ শুক্রবার বন্ধও ছিল। আবার গত বুধবার কারিগরি ত্রুটির কারণে দীর্ঘ সময় মেট্রোরেল বন্ধ ছিল। এতে এক কোটি টাকা লোকসান হয়েছে বলেও জানান তিনি।
আবদুর রউফ জানান, ওইদিন অর্ধেক দিন মেট্রোরেল চালু থাকলেও যাত্রীসেবা দিয়ে মেট্রোরেলের আয় হয় ৫৪ লাখ ৯১ হাজার ১৪০ টাকা।
এদিকে অডিট ফার্মের নিরীক্ষা করা ২০২২-২৩ অর্থবছরের চূড়ান্ত হিসাব অনুযায়ী সাবেক সড়ক ও সেতুমন্ত্রী ওবায়দুল কাদের জানিয়েছিলেন, জুন মাস পর্যন্ত (৬ মাসে) মেট্রোরেল মোট আয় করেছিল ১৮ কোটি ২৮ লাখ ৬ হাজার ৫১৪ টাকা। অথচ চলতি সেপ্টেম্বর মাসের প্রথম ১৮ দিনে মেট্রোরেল কর্তৃপক্ষের আয় হয়েছে ২০ কোটি ৬৭ লাখ ৩ হাজার ৫৯১ টাকা।
অর্থাৎ যেখানে ৬ মাসে মাসে মেট্রোরেলের আয় দেখানো হয়েছিল ১৮ কোটি ২৮ লাখ ৬ হাজার ৫১৪ টাকা, সেখানে দেশের রাজনৈতিক পট পরিবর্তনের পর মাত্র ১৮ দিনেই মেট্রোরেল আয় করে ফেলেছে ২০ কোটি ৬৭ লাখ ৩ হাজার ৫৯১ টাকা।
এমন তথ্য সামনে আসার পর মেট্রোরেল খাতে বড় দুর্নীতি হয়েছে বলে বিতর্কের সৃষ্টি হয়েছে। বিষয়টি খতিয়ে দেখার পরামর্শও দিচ্ছেন নেটিজেনরা।
উল্লেখ্য, ২০২২ সালের ২৮ ডিসেম্বর ১ম ধাপে মেট্রোরেলের উত্তরা উত্তর হতে আগারগাঁও পর্যন্ত অংশের উদ্বোধন করেন সাবেক প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা। এবং গত বছরের ৪ নভেম্বর আগারগাঁও থেকে মতিঝিল পর্যন্ত অংশ চালু হয়।
মেট্রোরেল সরকার শেখ হাসিনা
প্রথমবারের মতো শুক্রবার চলছে মেট্রোরেল, খুলেছে কাজীপাড়া স্টেশন
উদ্বোধনের পরে প্রথমবারের মতো শুক্রবার উত্তরা-মতিঝিল রুটে চললো মেট্রোরেল। এছাড়া, গত জুলাইয়ে বৈষম্যবিরোধী ছাত্র-জনতা আন্দোলন চলাকালে সংঘর্ষের ক্ষতিগ্রস্ত মেট্রোরেলের কাজীপাড়া স্টেশন খুলে দেওয়া হয়েছে।
আজ শুক্রবার বিকেল সাড়ে ৩টায় উত্তরা স্টেশন থেকে মতিঝিলের উদ্দেশে ট্রেন ছেড়ে যায়।
মেট্রোরেল পরিচালনা কর্তৃপক্ষ ঢাকা ম্যাস ট্রানজিট কোম্পানি লিমিটেডের পরিচালক (অপারেশন) নাসির উদ্দিন আহমেদ এ তথ্য নিশ্চিত করেছেন।
তিনি বলেন, ‘প্রতি শুক্রবার বিকেল ৩টা থেকে শুরু হবে মেট্রো চলাচল। প্রতি ১২ মিনিট পরপর রাত ৯টা ৪০ পর্যন্ত চলবে ট্রেন।’
উল্লেখ্য, ২০২২ সালের ২৮ ডিসেম্বর মেট্রোরেল উদ্বোধন করা হয় এবং পরদিন জনসাধারণের জন্য খুলে দেওয়া হয়।
মেট্রোরেলকাজীপাড়া স্টেশনবৈষম্যবিরোধী ছাত্র-জনতা আন্দোলনঢাকা বিভাগ